কম্পিউটার সাইন্স এন্ড টেকনোলজির পরিচিতি:
"যুগের সাথে চলতে চাই,
কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড টেকনোলজির বিকল্প নাই।"
বর্তমান বিশ্বের সাথে তাল মেলাতে ২০০৩ খ্রি. থেকে পাবনা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট “কম্পিউটার টেকনোলজি" নামে নতুন একটি টেকনোলজি যাত্রা শুরু করে।যা ২০২২ সালে (২২ প্রবিধান) কম্পিউটার সাইন্স এন্ড টেকনোলজি নামে রূপান্তরিত হয়।এই টেকনোলজিতে ৪ (চার) বছরের ডিপ্লোমা-ইন ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষা প্রদান করা হয়। এই টেকনোলজির শিক্ষককেরা আন্তরিকতা এবং অতিযত্নসহকারে আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ভাষাসহ কম্পিউটার সাইন্সের যাবতীয় বাস্তবমুখী শিক্ষা প্রদান করে থাকেন ।
কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড টেকনোলজি অনুষদ:
ডিপ্লোমা-ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কম্পিউটার শিক্ষার্থীরা যেসব বিষয়ে অভিজ্ঞতা অর্জন করে:
কম্পিউটার সাইন্স এন্ড টেকনোলজির ল্যাবরেটরির বিবরণ :
ডিপার্টমেন্টাল ক্লাব:
এটি পাবনা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ডিপার্টমেন্টের অন্তর্গত কিন্তু পাবনা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটের সকল শিক্ষার্থী এর জন্য উন্মুক্ত ।
উদ্দেশ্য: শিক্ষা ও দক্ষতা বৃদ্ধি,প্রযুক্তি উদ্ভাবন ও গবেষণা,সৃজনশীলতা ও সমাধানসন্ধান,ব্যক্তিগত ও নেতৃত্বের বিকাশ,মনোবল ও অনুপ্রেরণা বৃদ্ধি। এই সব দিক মিলিয়ে, ক্লাব শুধু শেখাকে কেন্দ্র করে নয় বরং সামাজিক, সৃজনশীল, এবং পেশাগত দিক থেকে একটি পূর্ণাঙ্গ অভিজ্ঞতা প্রদান করবে।
বিভাগের উচ্চ শিক্ষার সুযোগ : শিক্ষার্থী ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার সাইন্স এন্ড টেকনোলজি কোর্স সম্পন্ন করার পর উচ্চ শিক্ষার জন্য বিভিন্ন সরকারি (ডুয়েট,সাস্ট,রাবি,ইবি) ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করার সুযোগ পেয়ে থাকে, এছাড়াও উন্নত বিশ্বে কম্পিউটার টেকনোলজিতে বিভিন্ন কোর্স করার সুযোগ রয়েছে।
কম্পিউটার সাইন্স এন্ড টেকনোলজির চাকরির সুযোগ সুবিধাসমূহ:
পরিশেষে বলা যায় ৪র্থ শিল্পবিপ্লবকে সামনে রেখে আধুনিক বিশ্বে যে দেশ কম্পিউটার বা ইনফরমেশন টেকনোলজিতে যত উন্নত,সে দেশ ততই বেশি সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী। গত দশক থেকে আমাদের দেশেও কম্পিউটারাইজেশনের কার্যক্রমে বিপ্লবী পরিবর্তন শুরু হয়েছে। শিল্প সাহিত্য ব্যাংক বীমা শিল্প ও কারখানাগুলোতে অধিক হারে কম্পিউটারের ব্যবহারের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে। যে কোন ধরণের ছোট-বড় প্রতিষ্ঠান বা শিল্পে তথ্য সংরক্ষণ ও বিভিন্ন কর্মকান্ড সুষ্ঠভাবে পরিচালনার জন্য কম্পিউটার আবশ্যক। আমাদের দৈনন্দিন জীবনেও আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে কম্পিউটারের প্রতি নির্ভরশীলতা বাড়ছে। যার প্রেক্ষিতে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হচ্ছে।